নন্দীগ্রামের হরিপুরে ভারতীয় শহীদ জাওয়ানের প্রতি মোমবাতি জ্বালিয়ে মৌন মিছিল করল ঐক্যতান সংঘ!
১৭ই ফেব্রুয়ারি ২০১৯ রবিবার সন্ধ্যায় মোমবাতি হাতে পথে নামলেন সাধারণ মানুষ। কাশ্মীরের পুলওয়ামায় শহীদ ভারতীয় সেনা জওয়ানদের স্মরণে ও শহীদ সেনা জওয়ানদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে এবং পাশাপাশি উগ্রপন্থা ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে রাস্তায় নীরব মোমবাতি মিছিল করা হয়।এছাড়াও অনেক সমাজসেবক ব্যক্তিবর্গ আমাদের এই নীরব মোমবাতি মিছিলে যোগদান করেন। প্রথমে নীরবতা পালন করে, শহীদদের মাল্যদান করা হয় তারপর শহীদদের পুস্প নিবেদন ও মোমবাতি জ্বালিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়, এইবার সবাই প্রস্তুত হয় নীরব মোমবাতি মিছিলের জন্য।
হরিপুর ঐক্যতান সংঘ সংলগ্ন মাঠ থেকে শুরু হয়ে হরিপুর বাস স্ট্যান্ড থেকে পরিক্রমা করে হরিপুর পাল পাড়া থেকে হরিপুর পশ্চিম পাড়া দিয়ে মিছিল পুনরায় হরিপুর ঐক্যতান সংঘ সংলগ্ন মাঠে শেষ হয়। হরিপুর ঐক্যতান সংঘ সংলগ্ন মাঠের সামনে এসে শহীদ বেদির সামনে মোমবাতি প্রতিস্থাপন করে শহীদের স্মরণের মধ্য দিয়ে কর্মসূচির শেষ হয়।
এদিন প্রায় শতাধিক মানুষ এই মোমবাতি মিছিলে পা মেলায়। তাছাড়া অনেক পথ চলতি মানুষ এসে এই মিছিলে যোগদান করেন, তবে বিশেষ করে মা বোনেদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।
১৭ই ফেব্রুয়ারি ২০১৯ রবিবার সন্ধ্যায় মোমবাতি হাতে পথে নামলেন সাধারণ মানুষ। কাশ্মীরের পুলওয়ামায় শহীদ ভারতীয় সেনা জওয়ানদের স্মরণে ও শহীদ সেনা জওয়ানদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে এবং পাশাপাশি উগ্রপন্থা ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে রাস্তায় নীরব মোমবাতি মিছিল করা হয়।এছাড়াও অনেক সমাজসেবক ব্যক্তিবর্গ আমাদের এই নীরব মোমবাতি মিছিলে যোগদান করেন। প্রথমে নীরবতা পালন করে, শহীদদের মাল্যদান করা হয় তারপর শহীদদের পুস্প নিবেদন ও মোমবাতি জ্বালিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়, এইবার সবাই প্রস্তুত হয় নীরব মোমবাতি মিছিলের জন্য।
হরিপুর ঐক্যতান সংঘ সংলগ্ন মাঠ থেকে শুরু হয়ে হরিপুর বাস স্ট্যান্ড থেকে পরিক্রমা করে হরিপুর পাল পাড়া থেকে হরিপুর পশ্চিম পাড়া দিয়ে মিছিল পুনরায় হরিপুর ঐক্যতান সংঘ সংলগ্ন মাঠে শেষ হয়। হরিপুর ঐক্যতান সংঘ সংলগ্ন মাঠের সামনে এসে শহীদ বেদির সামনে মোমবাতি প্রতিস্থাপন করে শহীদের স্মরণের মধ্য দিয়ে কর্মসূচির শেষ হয়।
এদিন প্রায় শতাধিক মানুষ এই মোমবাতি মিছিলে পা মেলায়। তাছাড়া অনেক পথ চলতি মানুষ এসে এই মিছিলে যোগদান করেন, তবে বিশেষ করে মা বোনেদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।
No comments:
Post a Comment